Online E-Service - অনলাইন ই-সার্ভিস

Indian Visa Application Status

5/5 - (2 votes)

Indian Visa Application Status

indian visa check online by passport number, Indian Visa Application Status, indianvisaonline.gov.in visa status enquiry, ivac visa status check, www ivacbd com আপনার ভিসার আবেদন ট্র্যাক করুন, indian visa check online bangladesh, www.indianvisaonline.gov.in visa, indian visa application form, indian visa application center,

ভারতে জরুরী ভিসার জন্য আবেদন করার সময় যে বিষয়গুলি মনে রাখতে হবে:

অন্যান্য ভিসা বিভাগের বিপরীতে, জরুরি ভারতীয় ভিসা নিশ্চিত করা আরও ঝামেলার। ক্লিনিকাল এবং মৃত্যুর ক্ষেত্রে, আপনাকে রোগ বা মৃত্যু প্রদর্শনের জন্য কর্তৃপক্ষকে মেডিকেল ক্লিনিক থেকে একটি ডুপ্লিকেট চিঠি দিতে হবে। আপনি তা করতে ব্যর্থ হলে, আপনার জরুরী ভিসা আবেদন বরখাস্ত করা হবে।

চিঠিপত্রের উদ্দেশ্যে আপনার ইমেল ঠিকানা, যোগাযোগ নম্বর এবং সামাজিক কুরিয়ারের মতো সঠিক সূক্ষ্মতা দেওয়ার জন্য দায়বদ্ধতা অনুমান করুন। দ্য জরুরী ভারতীয় ভিসার আবেদন প্রজাতন্ত্র দিবস, স্বাধীনতা দিবস, গান্ধী জয়ন্তী ইত্যাদি জাতীয় অনুষ্ঠানে পরিচালনা করা হয় না।

যদি একজন আবেদনকারীর একাধিক বৈধ শনাক্তকরণ, একটি ব্যত্যয়প্রাপ্ত ভিসা, ভিসার ক্ষতি, কার্যকরভাবে একটি ভিসা বা বিভিন্ন ভিসা দেওয়া থাকে, তাহলে তাদের আবেদন প্রক্রিয়াকরণ শেষ হতে চার দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। এই অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে দাখিল করা আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার চূড়ান্ত ক্ষমতা ভারত সরকারের রয়েছে।

ভারতে বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট এবং মেডিকেল ভিসায় সবচেয়ে বেশি মানুষ যায়। ভারতের ভিসা সঠিকভাবে আবেদন করলে প্রত্যাখ্যান হবার আশঙ্কা নেই বললেই চলে। সমস্যা হচ্ছে, ভিসা প্রত্যাখ্যান করলে ভারতীয় দূতাবাস এর কারণ ব্যাখ্যা করবে না। ফলে আপনাকেই নিজ থেকেই নিচের কারণগুলো দেখে বুঝে নিতে হবে কোন কারণে আপনাকে প্রত্যাখ্যান করা হলো। বুঝতে পারলে কাগজপত্র ঠিক-ঠাক করে পরের দিনই আবার ভিসার আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনপত্রে ভুল: সবচেয়ে বেশি ভিসা প্রত্যাখ্যানের ঘটনা করে আবেদনপত্র পূরণ করার সময় তুচ্ছ ভুল করার জন্য। যেমন নিজের নামের বানান ভুল হওয়া, পিতার নাম, মাতার নামের বানান ভুল করা, নামের একটি অংশ বাদ পড়া বা অতিরিক্ত যোগ করে ফেলা। এ ছাড়া অনেকে পাসপোর্টের তথ্য লিখতে ভুল করেন। যেমন পাসপোর্ট নাম্বার একটি বেশি বা কম দেয়া, নাম্বারের আগের বর্ণগুলো বাদ দেয়া এসব। এ ধরনের সমস্যার জন্য বাতিল হতে পারে আবেদনপত্র।

নকল ডকুমেন্ট সংযুক্তি: ভিসার আবেদনপত্রের সাথে কোনো ধরনের জাল ডকুমেন্ট দিলে সেই আবেদনপত্র বাতিল হতে পারে। সাধারণত ভিসার সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্র, অফিসের নো অবজেকশন সার্টিফিকেট, বর্তমান ঠিকানার স্বপক্ষে প্রমাণপত্র, আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ এসব কাগজপত্র জমা দেয়া হয়। এর কোনোটি জাল করে দিলে এবং সেটা ধরা পড়লে সেই আবেদনপত্র প্রত্যাখান করা হয়।

পাসপোর্টের সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্যের অমিল: অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্যের সঙ্গে পাসপোর্টের তথ্যের কিছুটা অমিল আছে। এ ক্ষেত্রে ভিসা পাওয়া কঠিন হতে পারে। যদি জাতীয় পরিচয়পত্রে ভুল থাকে তাহলে সংশোধন করে নতুন পরিচয়পত্র তুলে আবেদন করবেন। এ ছাড়া জন্ম সনদের তথ্য ঠিক থাকলে জাতীয় পরিচয়পত্রের পরিবর্তে সনদ দিয়েও আবেদন করতে পারেন।

ইউলিটি বিল: ভারতীয় ভিসার আবেদনের ক্ষেত্রে আপনার বর্তমান ঠিকানার স্বপক্ষে একটি প্রমাণপত্র প্রয়োজন। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায়, বর্তমান ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে যে ইউটিলিটি বিলের কপি দেয়া হয়েছে তার সঙ্গে আবেদনপত্রে দেয়া ঠিকানার মিল নেই। এ কারণেও ভিসা প্রতাখ্যান করা হয়।

ছবি: ভিসার আবেদনে ২ ইঞ্চি বাই ২ ইঞ্চি সদ্যতোলা ছবি দিতে হয়। সদ্য তোলা বলতে তিন মাসের বেশি পুরোনো নয় এমন ছবি। ভারতীয় ভিসা আবেদনে পাসপোর্ট সাইজের ছবি কিংবা অনেক পুরোনো ছবি দেওয়ার নিয়ম নেই। এ ছাড়া আগে আবেদন করলে পুরোনো ছবি ভিসায় থাকে, সেই ছবি দিয়ে আবার আবেদন করেন অনেকে। ছবির কারণেও ভিসা প্রত্যাখ্যান হতে পারে।

ট্যুরিস্ট ভিসায় ওভার স্টে: ভিসা আবেদন করার সময় আগের ভিসার তথ্য জমা দিতে হয়। আগে কোনো ট্যুরিস্ট ভিসায় যদি ওভার স্টে (ভিসার মেয়াদের পরেও ভারতে অবস্থান) থাকে তবে পরবর্তীতে ভিসা নাও দিতে পারে। এ ছাড়া ভারতের ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে স্থলবন্দর ব্যবহার করে নেপাল বা ভুটান গেলে, আবেদনপত্র রিফিউজড হবে এবং সেই সাথে পাসপোর্টে সিলও মেরে দেবে যাতে নিকট ভবিষ্যতে ভিসা না পান। এসব ক্ষেত্রে ট্রানজিট ভিসা নিয়ে যাওয়া যাবে।

আর্থিক সঙ্গতির প্রমাণ: ভিসার আবেদনের সাথে আর্থিক সঙ্গতির প্রমাণ হিসেবে ব্যাংক স্টেটমেন্ট অথবা ডলার এন্ডোর্স করা থাকতে হয়। ব্যাংকের স্টেটমেন্টে অন্তত ২০ হাজার টাকা ক্লোজিং ব্যালেন্স থাকা কিংবা পাসপোর্টে ন্যূনতম ১৫০ ডলার এন্ডোর্স থাকা বাঞ্ছনীয়। আর্থিক সঙ্গতির প্রমাণে অসঙ্গতি থাকলে ভিসার আবেদন প্রত্যাখ্যান হতে পারে।

এনওসি: অনেকে অফিস থেকে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি) না নিয়ে নকল এনওসি আবেদনপত্রের সাথে জমা দেন। অনেকে আবার ইচ্ছাকৃতভাবে পেশাগত তথ্য ভুল দেন। এসব কারণে প্রত্যাখাত হয় ভিসা।

পুরোনো পাসপোর্ট: ভারতীয় ভিসার ক্ষেত্রে পুরোনো সব পাসপোর্ট জমা দেয়া বাধ্যতামূলক। অনেকে পুরোনো পাসপোর্ট হারিয়ে ফেলেন বা ভিসা আবেদনপত্রের সময় জমা দেন না। এসব ক্ষেত্রে ভিসার আবেদন প্রত্যাখ্যাত হতে পারে। পুরোনো পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে থানায় জিডি করে জিডির কপি ভিসার আবেদনের সঙ্গে জমা দিতে হবে।

পাসপোর্টের মেয়াদ: পাসপোর্টের মেয়াদ ৬ মাসের কম থাকলে আবেদন প্রত্যাখান হতে পারে। এ ক্ষেত্রে পাসপোর্ট রিনিউ করে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

ভারতে জরুরী ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় রেকর্ডগুলি:

যেমন আলোচনা করা হয়েছে, আপনাকে আপনার আত্মীয় বা নিকটাত্মীয়ের রোগ বা মৃত্যু প্রদর্শনের ডুপ্লিকেট রিপোর্ট জমা দিতে হবে এবং আপনার পাসপোর্টের একটি স্ক্যান কপি দুইটি খালি পৃষ্ঠা সহ ছয় মাসের বৈধতা সহ। আরও বিশদ বিবরণের জন্য ভারতীয় ভিসা পাসপোর্ট প্রয়োজনীয়তা এবং ভারতীয় ভিসা ছবির প্রয়োজনীয়তা পরীক্ষা করুন। আপনি এই কারণে একটি মোবাইল ফোন থেকে তোলা একটি ছবি ব্যবহার করতে পারেন.

আপনি কিভাবে জরুরি ভারতীয় ই-ভিসা পাবেন?

অন্যান্য ভিসার ক্যাটাগরি থেকে ভিন্ন, ভারতীয় জরুরী ভিসা বা ভারতীয় জরুরী ভিসা চেহারা উপর দেওয়া হয়. ভিসা সিস্টেমে সংরক্ষণ করা হবে কারণ এটি পাসপোর্টে একটি শারীরিক স্ট্যাম্প নয়। আপনি ভারতে প্রবেশের জন্য যে বিমানবন্দর বা সমুদ্রবন্দর টার্মিনাল ব্যবহার করেন সেখানে অভিবাসন কর্মকর্তারা এর বৈধতা পরীক্ষা করতে পারেন। একটি বিষয় যা আপনাকে বিবেচনা করতে হবে তা হল আপনাকে অবশ্যই ভারতে আপনার উদ্দেশ্যের সবচেয়ে কাছের এয়ার টার্মিনালটি বেছে নিতে হবে।

2024 হিসাবে, 170 যোগ্য দেশ একটি জন্য যোগ্য হয় জরুরী ভারতীয় ভিসা or ভারতীয় জরুরী ভিসা।

ভারত সরকার ইভিসার জন্য যোগ্য দেশগুলির তালিকা পরিবর্তন করে চলেছে, তাই আপনার উপর নির্ভর করা উচিত ভারতীয় ভিসার জন্য আবেদনপত্র উপরের তালিকার জন্য সত্যের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উৎস হিসাবে।

এছাড়াও, নোট করুন যে জরুরি এবং জরুরি ইভিসা গ্যারান্টি ছাড়াই সর্বোত্তম প্রচেষ্টার ভিত্তিতে।

যদি আপনার কোন সন্দেহ বা প্রশ্ন থাকে, যোগাযোগ করুন ভারতীয় ভিসা গ্রাহক সমর্থন একটি জন্য জরুরী ভারতীয় ভিসা। নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি পরীক্ষা করেছেন আপনার ভারতীয় ই-ভিসার জন্য যোগ্যতা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক, যুক্তরাজ্যের নাগরিক, অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক এবং জার্মান নাগরিকরা ভারতীয় ই-ভিসার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button