ইসলামিক | Islamic

শবে বরাতের নামাজের নিয়ত বাংলা উচ্চারণ

4/5 - (1 vote)

শবে বরাতের নামাজের নিয়ত বাংলা উচ্চারণ

শবে বরাতের নামাজের নিয়ত সহ সঠিক নামাজ আদায় করার নিয়ম।

শবে বরাতের নামাজের নিয়ত বাংলা উচ্চারণঃনাওয়াইতুআন্ উছল্লিয়া লিল্লা-হি তাআ-লা- রাকআতাই ছালা-তি লাইলাতিল বারা-তিন্ -নাফলি, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা-জিহাতিল্ কাবাতিশ্ শারীফাতি আল্লা-হু আকবার, পৃথিবীর এমন কোনো জিনিস নাই, যে এই কুয়াআনে পাওয়া যাবে না, মানুষের জীবন যাপন ও সকল বিষয় সম্পর্কে আল কুরআনে সঠিক ভাবে উল্লেখিত আছে। শবে বরাত পালনের নিয়ম, কিভাবে নামাজ পড়তে হয় ও কিভাবে বিয়ৎ করতে হয় তা এই কুরআন শরিফে উল্লেখ আছে। সালাতের নিয়তিও আরবি ভাষায় কুরআন শরিফে উল্লেখিত আছে। সহিস শুদ্ধভাবে নামাজের জন্য নিয়ত করতে হবে।

শবে বরাতের আরবি নিয়তের উচ্চারণ: نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لَيْلَةَ الْبَرَاءَةِ رَكْعَتَيْنِ نَافِلَةً مُتَوَجِّهًا إِلَى الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ للهِ تَعَالَى. শবে বরাতের বাংলা নিয়ত: আমি মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য কেবলামুখী হয়ে দুই রাকাত নফল শবে বরাতের নামাজ আদায় করার নিয়ত করলাম।

শবে বরাতের নামাজের নিয়ম আরবিঃ

نَوَيْتُ أَنْ أُصَلِّيَ لِلَّهِ تَعَالَى رَكْعَتَيِ الْوِتْرِ لَيْلَةَ الْبَرَاءَةِ تِسْعًا وَعَشْرِينَ نَفْلًا مُتَوَجِّهًا إِلَى جِهَةِ الْكَعْبَةِ الشَّرِيفَةِ، اللَّهُمَّ أَكْبَرُ

শবে বরাতের নামাজের সঠিক নিয়ত বাংলা উচ্চারণ

নামাজের জন্য উক্ত নিয়ত টি সঠিক ভাবে বাংলাতে পরেও নিয়ত করা যাবে। তবে বাংলা উচ্চারণ গুলো সহিহ ও শুদ্ধ হতে হবে। শবে বরাতের নামাজের নিয়ত বাংলা উচ্চারণঃ নাওয়াইতুআন্ উছল্লিয়া লিল্লা-হি তাআ-লা- রাকআতাই ছালা-তি লাইলাতিল বারা-তিন্ -নাফলি, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা-জিহাতিল্ কাবাতিশ্ শারীফাতি আল্লা-হু আকবার

এই বাংলা ভাষায়ও যাদের উচ্চারণ করতে অসুবিধা হবে, তারা আরেক উপায়ে নিয়ত করতে পারবেন। নিয়ত টি হচ্ছে সম্পূর্ণ বাংলায়। ‘শবে বরাতের দুই রাকাত নফল নামাজ/ সালাত কিবলামুখী হয়ে পড়ছি, আল্লাহু আকবর’। যারা উচ্চারণ করতে পারবেন না, তারা এভাবে নিয়ত করেও নামাজের জন্য প্রস্তুত হতে পারবেন।

শবে বরাতের নামাজের নিয়ত কিভাবে করতে হয়

নিয়ত করা খুব সহজ। এজন্য ওযু বা গোসুলের মাধ্যমে পবিত্র হতে হবে। অন্যান্য নামাজের মতো নির্ধারিত নিয়ত পাঠ করে আল্লাহু আকবর বলে নিয়ত বাধতে হবে। নিয়ত করার জন্য শবে বরাত এর নামাজ এর নিয়ম মুখস্থ করবেন। উপরের অংশে নিয়ত টি আরবি ও বাংলা ভাষায় দেওয়া আছে। উক্ত নিয়ত নিত পড়ে আল্লাহু আকবর বলে নিয়ত বাধবেন। এরপর সঠিক নিয়ম অনুযায়ী নামাজ শুরু করতে হবে। ছেলে ও মেয়েদের কে একই নিয়ম টি পড়তে হবে। এর জন্য আলাদা কোনো নিয়ত নেই। মনে রাখবেন শবে বরাত এর নামাজ হচ্ছে নফল। কোরআনে বর্ণিত দোয়া সমূহ pdf

শবে বরাতের নামাজের নিয়ত ও দোয়া

এই নামাজের জন্য আলাদা নিয়ত ও দোয়া আছে। নিয়ত আলাদা ভাবে পড়তে হলেও, দোয়া যেকোনো ভাবে পড়া যাবে। প্রত্যেক রাকাত নামাজ শেষে আপনারা আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুওন তুহিব্বুল আফও, ফা’ফু আন্নি এই দোয়া পড়তে পারেন। এটি শবে বরাতে নামাজ শেষ পর নিবেন। এছাড়া নামাজের মোনাজাতের জন্য আলাদা দোয়া আছে।

রাব্বানা জ্বালামনা আনফুসানা ওয়া ইল্লাম তাগফিরলানা ওয়া তার হামনা লানা কূনান্নাঁ মিলাল খাসিরীন। রাব্বানা আতিনা ফিদ্দনইয়া হাসানাতাঁও ওয়া ফিল আ-খিরাতি হাসানাতাঁও ওয়া ক্বিনা-আযাবান্নাঁর।আল্লাহুম্মা বায়িদ বাইনা ওয়া বাইনা খাতায়ানা কামা বা আদতা বাইনাল মাশরিক্বি ওয়াল মাগরিব। আল্লাহুম্মা নাককিনা মিনাজ জুনূব কামা ইয়ূনাক্কাছ ছাউবুল আবয়াদু মিনাদদানাস। আল্লাহুম্মাগসিল খাতায়-না বিল মা-ই ওয়াছ ছালজি ওয়াল বারদ। রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বিইয়ানী ছগিরা। রাব্বানা ফাগফিরলানা যুনুবানা ওয়া কাফফির আন্না সাইয়্যিআতিনা ওয়া তাওয়াফ্‌ফানা মায়াল আবরার। (সূরা আল ইমরান, আয়াতঃ ১৯৩)

শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত

সাধারণত শবে বরাতের নামাজ ২, ৪, ৬, ৮, ১০, ১২ রাকাত করে পড়তে হয়। অর্থাৎ আপনি ২ রাকাত অথবা ৪ রাকাত বা আরো বেশি পড়তে পারেন। তবে অবশ্যই ২ রাকাত করে পড়তে হবে। এশার নামাজের পরে বিতর নামাজ পড়া বাদ রেখে। ২ রাকাত করে লাইলাতুল বরাতের নফল নামাজ পড়তে থাকবেন। এই নামাজ ফজরের নামাজের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত পড়া যাবে। sobe borat er namaz koto rakat এই প্রশ্নের উত্তর আশা করি খুঁজে পেয়েছেন।

শবে বরাতের নামাজের নিয়ম

শবে বরাতের নামাজ সকল মুসলমানের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। শবে বরাতকে অনেকেই ভাগ্য রজনী বলে থাকে। অন্যদিকে প্রচলিত আছে এ রাতে আল্লাহ নিচ আকাশে নেমে আসে। তাই যারা রাত জেগে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে আল্লাহ তাদের ক্ষমা করে দেন। যার জন্য পুরো বিশ্বে সকল মুসলমান শবে বরাতের রাতে নফল ইবাদত পালন করে। নামাজ পড়ার সাথে সাথে জিকির ও দোয়া করে।

শবে বরাতের নামাজের সময়: শবে বরাতের রাতে ইশার পর থেকে সারারাত যেকোনো সময় নামাজ পড়া যায়। তবে, রাতের শেষ তৃতীয়াংশে নামাজ পড়া উত্তম।

শবে বরাতের নামাজের রাকাত: শবে বরাতের নামাজের নির্দিষ্ট কোনো রাকাত নেই। সাধারণত, ২, ৪, ৬, ৮, ১২ রাকাত করে নামাজ পড়া হয়। ইচ্ছা অনুযায়ী এর বেশি বা কম রাকাতও পড়া যায়।

শবে বরাতের নামাজের নিয়ম: অন্য নফল নামাজের মতো করে দুই রাকাত করে নামাজ পড়া যাবে। প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার পর যেকোনো সূরা পড়া যাবে। রুকু ও সিজদা আদায়ের পর সালাম ফিরিয়ে দু’রাকাত নামাজ শেষ করতে হবে।

কিছু বিশেষ নামাজ:

৪ রাকাত তহিয়াতুল অজুর নামাজ: প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার পর একবার আয়াতুল কুরসি এবং তিনবার ক্বুলহু আল্লাহ (সূরা এখলাছ) পড়তে হবে।
শবে বরাত ২ রাকাত নফল নামাজ: প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার পর একবার আয়াতুল কুরসি এবং ১৫ বার করে সূরা এখলাছ পড়তে হবে। সালাম ফিরিয়ে ১২ বার দুরূদ শরীফ পড়তে হবে।
শবে বরাত ৮ রাকাত নফল নামাজ: দুই রাকাত করে চার ভাগে নামাজ পড়তে হবে। প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার পর ৫ বার করে সূরা এখলাছ পড়তে হবে।
শবে বরাত দোয়া ও তাসবিহ: নামাজের পর দোয়া-দরুদ, তাসবিহ-তাহলিল পড়া, জিকির করা, কোরআন তেলাওয়াত করা। রাতের শেষভাগে কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে ভোরে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়া।
শবে বরাতের ফজিলত: এ রাতে আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের গুনাহ মাফ করেন। এ রাতে আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের ভাগ্য লিখে দেন। এ রাতে আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের দোয়া কবুল করেন।
শবে বরাতের নামাজের ব্যাপারে হাদিসে স্পষ্ট কোন নির্দেশনা নেই। তবে, অনেক সাহাবী ও তাবেয়ী এই রাতে বিশেষ নামাজ পড়তেন। তাই, শবে বরাতের নামাজ পড়া একটি مستحب عمل। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলের গুনাহ মাফ করে আমাদের দোয়া কবুল করুন। আমীন। মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা।

শবে বরাতের নামাজের নিয়ম ও দোয়া

শবে বরাতের নামায পড়তে চাইলে আপনাকে নিয়ম ও দোয়া জানতে হবে। এখানে আপনাদের জন্য শবে বরাত নামাজের নিয়ম ও কোন সূরা দিয়ে নামায পরবেন তার বিস্তারিত দেওয়া হয়েছে। শবে বরাতের রাতে এশার নামাজের পরে শবে বরাতের নামাজ পড়তে হয়। সাধারণত সূরা ফাতিহার সাথে যে কোন সূরা পাঠ করে শবে বরাতের নামাজ পড়া যায়।

শবে বরাতের সন্ধ্যায় নামাজের নিয়ম: এই রাতে মাগরিব নামাজের পর হায়াতের বরকত, ঈমানের হেফাযত ও অন্যের মুখাপেক্ষী না হওয়ার জন্য। দুই রাকাত করে, মোট ৬ রাকাত নফল নামায পড়া উত্তম।

শবে বরাতের দুই রাকাত নফল নামায পড়ার নিয়মঃ প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর, ১ বার আয়াতুল কুরসী ও ১৫ বার করে সূরা ইখলাছ শরীফ। অতপর সালাম ফিরানোর পর ১২ বার দুরূদ শরীফ। ফযীলত বর্ণনাঃ রুজিতে রবকত, দুঃখ-কষ্ট হতে মুক্তি লাভ করবে, গুনাহ হতে মাগফিরাতের বখসিস পাওয়া যাবে।

শবে বরাতের ৮ রাকাত নফল নামায পড়ার নিয়মঃ দুই রাকাত করে পড়তে হবে। প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার পর , সূরা ইখলাছ ৫ বার করে। একই নিয়মে বাকি সব। ফযীলত বর্ণনাঃ গুনাহ থেকে পাক হবে , দু’আ কবুল হবে ও বেশী বেশী নেকী পাওয়া যাবে।

শবে বরাতের ১২ রাকাত নফল নামায পড়ার নিয়মঃ দুই রাকাত করে। প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহার পর, ১০ বার সূরা ইখলাছ। এই নিয়মে বাকি নামায শেষ করে, ১০ বার কালেমা তাওহীদ, ১০ বার কালেমা তামজীদ ও ১০ বার দুরূদ শরীফ।

শবে বরাতের ১৪ রাকাত নফল নামায পড়ার নিয়মঃ দুই রাকাত করে। প্রতি রাকাত সূরা ফাতিহার পর যে কোন একটি সূরা পড়ুন। ফযীলত বর্ণনাঃ যে কোন দু’আ চাইলে তা কবুল হবে।

শবে বরাতের ৪ রাকাত নফল নামায পড়ার নিয়মঃ ১ সালামে পড়তে হবে। প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহা পর ৫০ বার সূরা ইখলাছ শরীফ। ফযীলত বর্ণনাঃ গুনাহ থেকে এমনভাবে পাক হবে যে সদ্য মায়ের গর্ভ হতে ভুমিষ্ঠ হয়েছে।

শবে বরাত নামাজের নিয়ম

লাইলাতুল বরাত বা শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম অনেক সহজ। অন্যান্য নফল নামাজের মতই শবে বরাতের নামাজ পড়তে হয়। শবে বরাতের নামাজ পড়তে হলে আপনাকে প্রথম মনে মনে নিয়ত করতে হবে। আপনি আরবি নিয়ত না জানলেও হবে। বাংলাতে শবে বরাতের নামাজের নিয়ত করে আল্লাহু আকবার বলে হাত বাঁধবেন। পরবর্তীতে সানা পাঠ করবেন, এখন সুরা ফাতিহা পাঠ করুন। সুরা ফাতিহা পাঠ করা শেষ হলে কুরআন থেকে যেকোনো আরেকটি সূরা মিলিয়ে পড়ুন। এখন অন্যান্য রাকাত এর মত রুকু সিজদা করুন। আপনি চাইলে আয়তুল কুরসি ও তিনবার সূরা ইখলাস পড়ে রুকু করতে পারেন। প্রথম রাকাতের ন্যায় দ্বিতীয় রাকাত শেষ করুন। দ্বিতীয় রাকাতের বৈঠকে বসে তাশাহুদ, দরুদ শরীফ ও দোয়া মাসুরা পড়ে সালাম ফেরান। এইভাবে দুই রাকাত করে যত খুশি তত শবে বরাতের নফল নামাজ পড়ুন।

মহিলাদের শবে বরাতের নামাজের নিয়ম

আমাদের বাড়িতে মা ও বোনেরা অনেকেই আছেন যারা শবে বরাতের নামাজ পড়ে থাকেন। কিন্তু তারা জানে না কিভাবে শবে বরাতের নামাজ পড়তে হয়। তাদের জন্য এখানে শবে বরাতের নামাজ পড়ার বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে।

  • সর্বপ্রথম শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ত করবেন
  • এখন আল্লাহু আকবার বলে বুকে হাত বাঁধবেন
  • পরবর্তী ধাপে সানা পাঠ করুন, সানা পাঠ করা হয়ে গেলে সুরা ফাতিহা পাঠ করুন
  • সূরা ফাতিহা পাঠ করার পর কোরআনুল কারীম থেকে যেকোনো আরেকটি সূরা পাঠ করুন
  • পাঠ করা হয়ে গেলে অন্যান্য রাকাতের ন্যায় রুকু ও সেজদা করুন
  • প্রথম রাকাতের মত করে দ্বিতীয় রাকাত শেষ করুন
  • এখন তাশাহুদ দরুদ শরীফ ও দোয়া মাসুরা পড়ুন ও সালাম ফেরান
  • একইভাবে দুই রাকাত করে যত খুশি তত শবে বরাতের নামাজ পড়ুন।
  • দুই রাকাত পর পর মাঝেমাঝে জিকির ও আল্লাহর কাছে দোয়া প্রার্থনা করুন।

শবে বরাতের নামাজের দোয়া

শুরু করার দোয়া: اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ | উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী আ’উযুবিকা মিনাশ শাইতানির রাজিম

বাংলা অর্থ: হে আল্লাহ! আমি শয়তানের পথভ্রষ্টতা থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই।

নামাজের পর দোয়া: اللَّهُمَّ إِنَّكَ عَفُوٌّ كَرِيمٌ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي | উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আ’ফুন কারীমুন্ তুহিব্বুল ‘আফ্ফা ফা’আফু ‘আন্নী

বাংলা অর্থ: হে আল্লাহ! তুমি অতি ক্ষমাশীল, পরম দানশীল, ক্ষমা করতে ভালোবাসো। সুতরাং আমাকে ক্ষমা করে দাও।

শবে বরাতের রাতে অন্যান্য দোয়া: اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ | উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী আস’আলুকা আল-‘আফ্ফা ওয়া আল-‘আফিয়াতা ফিদ্ দুনইয়া ওয়া আল-আখিরাত

বাংলা অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে দুনিয়া ও আখিরাতে ক্ষমা ও সুস্থতা চাই।

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْجَنَّةَ وَنَعِيمَهَا وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ النَّارِ وَعَذَابِهَا | উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী আস’আলুকা আল-জান্নাতা ওয়া না’ঈমাহা ওয়া আ’উযুবিকা মিনান্নারি ওয়া ‘আযাবিহা

বাংলা অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে জান্নাত ও তার নেয়ামত চাই এবং জাহান্নাম ও তার আযাব থেকে তোমার কাছে আশ্রয় চাই।

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْهُدَى وَالتُّقَى وَالْعِفَافَ وَالْغِنَى | উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী আস’আলুকা আল-হুদা ওয়াত্তুক্বা ওয়া আল-‘ইফাফা ওয়া আল-গিনা

বাংলা অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে হেদায়েত, তাকওয়া, ঈমান ও সম্পদ চাই।

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মাগফিরলি জামবি, ওয়া ওয়াসসি’লি ফি দারি, ওয়া বারিক লি রিজকি। (নাসাঈ)

বাংলা অর্থ: হে আল্লাহ! আমার গোনাহ মাফ করে দাও। আমার জন্য আমার বাসস্থান প্রশস্ত করে দাও। এবং আমার রিজিকে বরকত দিয়ে দাও।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button